‘BJP-র নিষ্ঠুরতায় দমেননি কৃষকরা’, অভিনন্দন মমতার …..
গুরু নানকের জয়ন্তিতে বড় ঘোষণা কেন্দ্রীয় সরকারের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘোষণা, তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহার করা হচ্ছে। এরপরই কৃষকদের জন্য টুইটারে অভিনন্দন বার্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের
গুরু নানকের জয়ন্তিতে বড় ঘোষণা কেন্দ্রীয় সরকারের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘোষণা, তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহার করা হচ্ছে। এরপরই কৃষকদের জন্য টুইটারে অভিনন্দন বার্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
কৃষকদের জন্য গুরু নানকের জয়ন্তিতেই এল সুখবর। অবশেষে তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। শুক্রবার দেশবাসীর উদ্দেশে একটি বিশেষ বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তিনটি আইন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন। এরপরই টুইটে কৃষকদের অভিনন্দন বার্তা দেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী । টুইটে তিনি লেখেন, ‘প্রত্যেক আন্দোলনরত কৃষককে অভিনন্দন জানাচ্ছি। যারা নিরন্তর লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন এবং BJP-র নিষ্ঠুরতার কাছে কোনওভাবেই মাথা নত করেননি। এই জয় সকল কৃষকদের।’ পাশাপাশি, এই দীর্ঘ আন্দোলনের জেরে যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
গত এক বছর ধরে তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনে অনড় ছিলেন কৃষকরা। দিল্লি-পঞ্জাব সীমানায় দীর্ঘদিন ধরে কৃষকদের এই অবস্থান বিক্ষোভে দফয়া দফয়া উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশ। যার নেতৃত্বে ছিলেন রাকেশ তিকাইত (Rakesh Tikait), হান্নান মোল্লার মতো কৃষক নেতারা ।হান্নান মোল্লা বলেন, ‘অবশেষে কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে বাধ্য হল কেন্দ্র ঠিকই, কিন্তু, আফসোস থেকে গেল। এই আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ৭০০ কৃষকের প্রাণ চলে গেল। আমরা বারবার বলেছিলাম আলোচনার মধ্যে দিয়েই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। বারবার আমরা আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। অথচ কেন্দ্র টালবাহানা করেই চলেছিল। কৃষকরাও নিজেদের অবস্থানে অনড় ছিলেন। এই আইন তো প্রত্যাহার করতেই হত।’ হান্নান মোল্লা (Hannan Mollah) জানান, আগামী ২৬ নভেম্বর ভারতের কৃষক আন্দোলনের এক বছর পূর্তি হওয়ার কথা। দিনটিকে কেন্দ্র করে আরও নানা কর্মসূচি নিয়েছিল কৃষকরা। তার আগেই এই ঘোষণা ঐতিহাসিক জয় বলেই মনে করছেন বিরোধীরা।
এদিন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আমাদের তরফেই হয়তো কোনও খামতি রয়ে গিয়েছে যে আমরা সব কৃষকদের বোঝাতে পারিনি। কিন্তু, আজ পবিত্র মন থেকে বলছি, যা করেছিলাম কৃষকদের জন্য করেছি। যা করছি কৃষকদের জন্য করছি।’ এদিন একটি কমিটি গঠন করার কথাও বলেন মোদী। তিনি বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবে চাষাবাদ, ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে। যেখানে থাকবেন কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরা, কৃষি বিজ্ঞানীরা এবং কৃষকরা। আমাদের সরকার কৃষকদের জন্য কাজ করেন।’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘সম্পূর্ণ পবিত্র চিন্তাভাবনা থেকে এই আইন নিয়ে আসা হয়েছিল। কিন্তু, কিছু কৃষককে আমরা বোঝাতে পারিনি। হয়তো আমাদের তরফেই কোনও খামতি রয়ে গিয়েছে। আজ গুরু নানকের আবির্ভাব দিবসে এই তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিলাম।’
‘BJP-র নিষ্ঠুরতায় কোনক্রমেই দমেননি কৃষকরা’, অভিনন্দন মমতার ৷ এটি কৃষকের জয় I গুরু নানকের জয়ন্তিতে বড় ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার ৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘোষণা, তিনটি কৃষি আইনই প্রত্যাহার করা হচ্ছে ৷ এরপরই সঙ্গে সঙ্গে কৃষকদের জন্য টুইটারে অভিনন্দন বার্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের । কৃষকদের জন্য গুরু নানকের জয়ন্তিতেই এল সুখবর । অবশেষে তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র । শুক্রবার দেশবাসীর উদ্দেশে একটি বিশেষ বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তিনটি আইনই প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন । এরপরই টুইটে কৃষকদের অভিনন্দন বার্তা দেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী । টুইটে তিনি লেখেন, ‘প্রত্যেক আন্দোলনরত কৃষককে অভিনন্দন জানাচ্ছি । যারা নিরন্তর লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন এবং BJP-র নিষ্ঠুরতার কাছে কোনওভাবেই মাথা নত করেননি । এই জয় সকল কৃষকদের ।’ পাশাপাশি, এই দীর্ঘ আন্দোলনের জেরে যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীম।
গত এক বছর ধরে তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনে অনড় ছিলেন কৃষকরা । দিল্লি-পঞ্জাব সীমানায় দীর্ঘদিন ধরে কৃষকদের এই অবস্থান বিক্ষোভে দফয়া দফয়া উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশ। যার নেতৃত্বে ছিলেন রাকেশ তিকাইত (Rakesh Tikait), হান্নান মোল্লার মতো কৃষক নেতারা । হান্নান মোল্লা বলেন, ‘অবশেষে কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে বাধ্য হল কেন্দ্র ঠিকই, কিন্তু, আফসোস থেকে গেল। এই আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ৭০০ কৃষকের প্রাণ চলে গেল । আমরা বারবার বলেছিলাম আলোচনার মধ্যে দিয়েই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। বারবার আমরা আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিলাম । অথচ কেন্দ্র টালবাহানা করেই চলেছিল । কৃষকরাও নিজেদের অবস্থানে অনড় ছিলেন । এই আইন তো প্রত্যাহার করতেই হত।’ হান্নান মোল্লা (Hannan Mollah) জানান, আগামী ২৬ নভেম্বর ভারতের কৃষক আন্দোলনের এক বছর পূর্তি হওয়ার কথা । দিনটিকে কেন্দ্র করে আরও নানা কর্মসূচি নিয়েছিল কৃষকরা । তার আগেই এই ঘোষণা ঐতিহাসিক জয় বলেই মনে করছেন বিরোধীরা ।
এদিন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আমাদের তরফেই হয়তো কোনও খামতি রয়ে গিয়েছে যে, আমরা সব কৃষকদের বোঝাতে পারিনি । কিন্তু, আজ পবিত্র মন থেকে বলছি, যা করেছিলাম কৃষকদের জন্য করেছি । যা করছি কৃষকদের জন্য করছি ।’ এদিন একটি কমিটি গঠন করার কথাও বলেন মোদী। তিনি বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবে চাষ আবাদ, ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে । যেখানে থাকবেন কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরা, কৃষি বিজ্ঞানীরা এবং কৃষকরা। আমাদের সরকার কৃষকদের জন্য কাজ করেন।’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘সম্পূর্ণ পবিত্র চিন্তাভাবনা থেকে এই আইন নিয়ে আসা হয়েছিল । কিন্তু, কিছু কৃষককে আমরা বোঝাতে পারিনি । হয়তো আমাদের তরফেই কোনও খামতি রয়ে গিয়েছে । আজ গুরু নানকের আবির্ভাব দিবসে এই তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিলাম ।’
Source:- নিউজ ফিড এই সময় ৷।